বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:২৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
গণসমাবেশ সফল করতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর এর ৩নং ওয়ার্ডে যৌথ সভা বন্দরে শ্রমিক দলের আলোচনা সভা টানা ৫ দিন ভারি বর্ষণের পূর্বাভাস, বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫ এ আবারো ফিরে এলেন আলোচিত নেহাল নারায়ণগঞ্জকে এমআরটি-২ প্রকল্পে যুক্ত করার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি গোদনাইলে স্বপন-নাজিমের চাঁদাবাজি মাদক ব্যবসা ও তেলচুরি জমজমাট অপরাধ নিয়ন্ত্রণে নতুন পুলিশ সুপারের সুদৃষ্টি চায় জেলাবাসী সিদ্ধিরগঞ্জে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা, ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা নারায়ণগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে এডভোকেসী সভা দৈনিক ‘উজ্জীবিত বাংলাদেশ’ পত্রিকার ফটোসাংবাদিক হাবিবের পিতার ইন্তেকাল

জায়গা অধিগ্রহনের ঘুষ কেলেংকারির ঘটনা নিয়ে সর্বত্র তোলপাড়, তদন্ত করছে পিবিআই

খবর প্রতিদিন রিপোর্ট / ৪০ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রূপগঞ্জ কাঞ্চনের অধিগ্রহনের এক কোটি চার লক্ষ টাকা ঘুষ কেলেংকারী ঘটনা নিয়ে সবত্রই আলোচনার ঝড় বইতে শুরু করেছে।
বিশেষ করে কাঞ্চন রোডস এন্ড হাইওয়ের ইঞ্জিনিয়ার সিদ্দিক জেলা প্রশাসনের
ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষের নাম করে ঘুষ নেওয়ার ঘটনা বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি
হয়েছে। বিশেষ করে সাড়ে সাতাইশ শতাংশ জায়গার অধিগ্রহনের ঘুষের টাকার
ঘটনা পত্র পত্রিকায় লেখা লেখি হওয়ার পর জেলা প্রশাসনে তোলপার শুরু হয়েছে।

চাষাঢ়ার সুবেদ আলীর ছেলে জামান হোসেন জাকির কাছ থেকে ইঞ্জিনিয়ার
সিদ্দিক চাষাড়ার ময়না ভবনের আমির হোসেনের ছেলে সৈয়দ আহাম্মেদ সাঈদ
জেলা প্রশাসনকে এক কোটি চার লক্ষ টাকা ঘুষ দেওয়ার কথা বলে চেকের মাধ্যমে
টাকা নেয়।

পরবর্তীতে জামান জানতে পারে জেলা প্রশাসনের নাম করে সাঈদ
প্রতারনার মাধ্যমে সমুদয় টাকা ইঞ্জিনিয়ার সিদ্দিককে নিয়ে আত্মসাৎ করেছে।
তখন সার্বিক ঘটনা উল্লেখ্য করে গত ২৮/৮/২০২৫ইং তারিখে পি বি আই এর
জেলা পুলিশ সুপার বরাবর একটি অভিযোগ দাখিল করে। অভিযোগটি তদন্ত করছে
পি বি আই এর দারোগা মিন্টু।

প্রতিবেদক অভিযোগের অগ্রগতি নিয়ে
অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান
সার্বিক ঘটনা জোরালোভাবে তদন্ত চলছে এবং তাড়াতাড়ি রহস্য উদঘাটন হবে।
৮৪/২ এইচ এম সেন রোড, দক্ষিন বন্দরের বাসিন্দা শাহানাজ পূর্বাচল কাঞ্চন
ব্রীজের কাছে সাড়ে সাতাইশ শতাংশ জায়গার মালিক। জায়গাটি শাহানাজ
বেগম তার দুই ছেলে চাষাড়ার জামান ও সাঈদের নামে বিক্রি করার জন্য পাওয়ার দিলে
কিছুদিন পর সরকার জায়গাটি অধিগ্রহন করে। তখন জায়গার দাম দশ লক্ষ টাকার
উপড়ে করে দেওয়ার নাম করে ইঞ্জিনিয়ার সিদ্দিক প্রথমে সাঈদ জামান গংদের সাথে
চুক্তিবদ্ধ করে।

জেলা প্রশাসক এল এ শাখার থেকে ৮নং চিঠির মাধ্যমে জামানরা
জানতে পারে তাদের জায়গায় মূল্যে হয়েছে তিন কোটি টাকার উপরে। জায়গার
অংশীদার টাকা ভাগ করে নেওয়ার সময় সাঈদ বলে পূর্বের কথা মতো ইঞ্জিনিয়ার
সাঈদের মাধ্যমে জেলা প্রশাসককে এক কোটি চার লক্ষ টাকা দিতে হবে। এবং
কোন কিছু বোঝার আগেই সাঈদ তিন পার্টনারের কাছ থেকে বন্দর আই এফ
আই সি ব্যাংক থেকে চেকের মাধ্যমে এক কোটি চার লক্ষ টাকাসহ তার অংশিদারের
টাকা নিয়ে যায়। পরবর্তীতে জামান যখন জানতে পারে নারায়নগঞ্জের সর্বজন
প্রিয় মানবিক ডিসি হিসেবে পরিচিতি জেলা প্রসাশকের কথা বলে যে টাকা
নিয়েছে তা মিথ্যা বানোয়াট। তখন জামান সাঈদের কাছে টাকা দাবী করলে সে
কোন সদউত্তর দিতে পারেনি। তখন সকল ঘটনা উল্লেখ্য করে জামান টাকা উদ্ধার ও
সাঈদ ও সিদ্দিকের বিরুদ্ধে পিবিআইয়ে অভিযোগ দাখিল করে।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..
এক ক্লিকে বিভাগের খবর